• সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ০৮:৫৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
হাটহাজারীতে স্লুইসগেটের পুনঃনির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয়ায় প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত। থানা থেকে প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে ধামইরহাটে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন মানিকগঞ্জে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষ : নিহত ১, আহত ৫ নওগাঁয় অজ্ঞাত মহিলার লাশ উদ্ধার ৮ ধাপে আবেদন ফরম পূরণ ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তির “সর্বজনীন পেনশন নয়, সরকারি পেনশনই চাই” — আন্দোলনে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। ভালুকায় আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি বাকবিশিস’ ৪৪তম বিসিএস মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ আজ পহেলা মে, মহান মে দিবস

নওগাঁর প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে কাম্যসংখ্যক পরীক্ষার্থী পাশ করেনি ২১৩টি প্রতিষ্ঠান থেকে

প্রতিনিধির নাম / ১২৯ বার দেখা
আপডেট : সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টার : বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সারা দেশের ন্যায় নওগাঁর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। জেলার ১১টি উপজেলায় মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে মোট ৭৭৩ টি। তারমধ্যে কাম্যসংখ্যক পরীক্ষার্থী পাশ করেনি ২১৩ প্রতিষ্ঠান থেকে। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই এমপিওভুক্ত এবং মাদরাসা। 

জেলা ও উপজেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, নওগাঁ সদর উপজেলার ৭৯ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাম্যসংখ্যক পরীক্ষার্থী পাশ করেনি ৯ টি প্রতিষ্ঠান থেকে, মহাদেবপুর উপজেলার ৮১ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩২ টি প্রতিষ্ঠান থেকে পাশ করেনি কাম্যসংখ্যক পরীক্ষার্থী, এছাড়াও বদলগাছী উপজেলার ৫৪ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৫টি, ধামইরহাট উপজেলার ৫৪ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১১ টি, পত্নীতলা উপজেলার ৮০ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩৭ টি, সাপাহার উপজেলার ৭৩ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১২ টি, পোরশা উপজেলার ৬৪ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৪ টি, নিয়ামতপুর উপজেলার ৭৫ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৫টি, মান্দা উপজেলার ১১৮ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৩০ টি, রাণীনগর উপজেলার ৪০ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৮ টি এবং আত্রাই উপজেলার ৫৫ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কাম্যসংখ্যক পরীক্ষার্থী পাশ করেনি ২০ টি প্রতিষ্ঠান থেকে। 

এমপিও নীতিমালা ও জনবল কাঠামো অনুসারে কোনো প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত অবস্থায় থাকতে হলে প্রতি বছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ও পাসের হার নির্দিষ্ট সীমার নিচে নামা যাবেনা। পাসের হার কম হলে বা শিক্ষার্থী সংখ্যা কম হলে সেই প্রতিষ্ঠানটির এমপিও স্থগিত বা বাতিল করা যেতে পারে।

এবিষয়ে জানতে চাইলে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. শাহাদাৎ হোসেনসহ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাগণ বলেন, বিগত সরকারের সময় শিক্ষার্থীদের প্রাপ্য নাম্বারে চেয়ে বেশি নাম্বার দেওয়ার কারণে তারা লেখাপড়া থেকে অনেকটাই দূরে সরে গিয়েছিল। কিন্তু দেশের প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের পর হঠাৎ করে তাদের অতিরিক্ত নাম্বার দেওয়া বন্ধ হওয়ায় এমন ফল হয়েছে। আমি আশাবাদী শিক্ষার্থীরা এখন থেকে ভালোভাবে লেখাপড়া করে ভালো রেজাল্ট করবে এবং কাম্যসংখ্যক পরীক্ষার্থী পাশ না করা প্রতিষ্ঠান গুলোর বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো সিদ্ধান্ত নেবেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

You cannot copy content of this page