• মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:০২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে নিহত ৩। হাটহাজারীতে স্লুইসগেটের পুনঃনির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয়ায় প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত। থানা থেকে প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে ধামইরহাটে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন মানিকগঞ্জে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষ : নিহত ১, আহত ৫ নওগাঁয় অজ্ঞাত মহিলার লাশ উদ্ধার ৮ ধাপে আবেদন ফরম পূরণ ৬ষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তির “সর্বজনীন পেনশন নয়, সরকারি পেনশনই চাই” — আন্দোলনে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। ভালুকায় আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি বাকবিশিস’ ৪৪তম বিসিএস মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

দগ্ধ শরীরে শিশুদের বাঁচানোর চেষ্টা করা শিক্ষিকা মাহরিন এখন লাইফ সাপোর্টে

প্রতিনিধির নাম / ৮০ বার দেখা
আপডেট : সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

এম. আরিফুজ্জামান, নিউজ ডেস্ক:ঢাকার উত্তরার মাইলস্টোন স্কুলের কো-অর্ডিনেটর মাহরিন চৌধুরী (৪২)। শিশুদের হাত ধরে স্কুল গেট পার করানো তার নিত্যদিনের দায়িত্ব। কিন্তু আজ সোমবার দুপুরে সেই স্কুল গেটেই ঘটে গেলো ভয়াবহ ঘটনা।
সোমবার (২১ জুলাই) মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিধ্বস্ত হয় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান। এতে মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে আগুন, পুড়ে যায় মাহরিনের শরীর। সেই পোড়া শরীর নিয়েই চেষ্টা করেন শিশুদের বাঁচাতে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের আইসিইউতে এখন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন মাহরিন। তার শরীরের প্রায় ৮০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে বলে জানা গেছে।
মাহরিনের স্বামী মনসুর হেলাল জাগো নিউজকে বলেন, মাহরিনের পা থেকে মাথা পর্যন্ত সব ঝলসে গেছে। আমার মনে হচ্ছে ১০০ শতাংশ দগ্ধ।
তবে লাইফ সাপোর্টে নেওয়ার আগে স্বামীর সঙ্গে কথা বলেন মাহরিন। এ বিষয়ে মনসুর হেলাল বলেন, মাহরিন বলেছেন- স্কুল ছুটির পর বাচ্চাদের নিয়ে বের হচ্ছিলেন। ঠিক তখনই গেটের সামনে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। নিজে দগ্ধ হলেও সেসময় তিনি বাচ্চাদের বাঁচানোর চেষ্টা করেন।
মাহরিন চৌধুরী এখন বেঁচে থাকার লড়াই করছেন। হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন তার স্বামী। পরিবার, সহকর্মী ও শিক্ষার্থীরা মাহরিনের জন্য দোয়া চেয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

You cannot copy content of this page